পাসপোর্ট করার উপায় সমূহ জেনে নিন: সম্পূর্ণ গাইডলাইন

আপনি কি পাসপোর্ট করতে আগ্রহী, তাহলে এই পোষ্টটি মূলত আপনার জন্য। কেননা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের মাঝে পাসপোর্ট করার সকল উপায় সমস্যা ও সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোপাত করব। বিষেশ করে এই আর্টিকেলে আমি আপনার যে বিষয়গুলো আলোচনা করব তা হলো-পাসপোর্ট করার উপায়: সম্পূর্ণ গাইডলাইন, ২. পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

আরো যে বিষয় জানতে পারবেন তা হলো পাসপোর্ট তৈরি করা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা অনেকের কাছে জটিল মনে হতে পারে। তবে সঠিক তথ্য এবং ধাপগুলি জানা থাকলে এই প্রক্রিয়া সহজ হয়ে যায়। নিচে পাসপোর্ট করার উপায় সম্পর্কে একটি বিস্তারিত আর্টিকেল দেওয়া হলো:

পাসপোর্ট করার উপায়: সম্পূর্ণ গাইডলাইন

পাসপোর্ট একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট, যা আপনাকে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়। বাংলাদেশে পাসপোর্ট তৈরি করার প্রক্রিয়া কিছুটা সময়সাপেক্ষ হলেও সঠিক নির্দেশিকা অনুসরণ করলে এটি সহজ হয়ে যায়। এই আর্টিকেলে পাসপোর্ট করার উপায় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ফি, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে।
পাসপোর্ট করার ১০টি উপায়

১. পাসপোর্টের ধরন
বাংলাদেশে পাসপোর্ট প্রধানত তিন ধরনের হয়ে থাকে:

সাধারণ পাসপোর্ট (Ordinary Passport): সাধারণ নাগরিকদের জন্য।

সরকারি পাসপোর্ট (Official Passport): সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য।

ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট (Diplomatic Passport): কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের জন্য।

সাধারণ নাগরিকদের জন্য সাধারণ পাসপোর্ট তৈরি করা হয়, যা আবার দুই ধরনের:
  • ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: ৫ বছর মেয়াদী।
  • ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: ৫ বছর মেয়াদী।
২. পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন:
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID): আসল এবং ফটোকপি।
  • জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট: আসল এবং ফটোকপি।
  • পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি: সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, সাম্প্রতিক তোলা।
  • মোবাইল নম্বর এবং ইমেইল ঠিকানা: যোগাযোগের জন্য।
  • পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে): আসল এবং ফটোকপি।
  • পিতামাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য): আসল এবং ফটোকপি।
৩. পাসপোর্ট আবেদনের ধাপ
পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া অনলাইন এবং অফলাইন উভয়ভাবে করা যায়। নিচে ধাপগুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো:

ধাপ ১: অনলাইন আবেদন

ওয়েবসাইট ভিজিট করুন: ডিপার্টমেন্ট অব পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে যান।

অনলাইন ফর্ম পূরণ করুন: প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করুন।

ফি পরিশোধ করুন: অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করুন।

আবেদন নম্বর নোট করুন: আবেদন জমা দেওয়ার পর একটি রেফারেন্স নম্বর পাবেন, যা পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন

অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন: অনলাইন পোর্টাল থেকে আপনার সুবিধাজনক তারিখ এবং সময় বেছে নিন।

প্রিন্ট আউট নিন: আবেদন ফর্ম এবং রিসিপ্ট প্রিন্ট করে নিন।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যান

কাগজপত্র জমা দিন: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং প্রিন্ট করা ফর্ম নিয়ে নির্ধারিত পাসপোর্ট অফিসে যান।
বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ: ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ফটোগ্রাফ নেওয়া হবে।

ভেরিফিকেশন: কর্মকর্তারা আপনার তথ্য যাচাই করবেন।

ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ

স্ট্যাটাস চেক করুন: অনলাইন পোর্টালে আপনার আবেদনের স্ট্যাটাস চেক করুন।

পাসপোর্ট সংগ্রহ: পাসপোর্ট তৈরি হয়ে গেলে নির্ধারিত অফিস থেকে সংগ্রহ করুন।

৪. পাসপোর্ট ফি

পাসপোর্ট ফি পাসপোর্টের ধরন এবং পৃষ্ঠা সংখ্যার উপর নির্ভর করে। নিচে সাধারণ পাসপোর্টের ফি দেওয়া হলো:
  • ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: ৩,০২৫ টাকা (সাধারণ), ৬,০৫০ টাকা (জরুরি)।
  • ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: ৪,০৩০ টাকা (সাধারণ), ৮,০৬০ টাকা (জরুরি)।
৫. পাসপোর্ট তৈরির সময়

  • সাধারণ পাসপোর্ট: ১৫ থেকে ২১ কর্মদিবস।
  • জরুরি পাসপোর্ট: ৩ থেকে ৭ কর্মদিবস।
৬. পাসপোর্ট সংশোধন বা রিনিউয়াল
পাসপোর্টের তথ্য সংশোধন বা মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে রিনিউ করার জন্য একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি জমা দিতে হবে।

পাসপোর্ট সংক্রান্ত সাধারণ সমস্যা ও সমাধান

  • অনলাইন ফর্ম পূরণে সমস্যা: সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করুন এবং ইন্টারনেট সংযোগ ভালো আছে কিনা নিশ্চিত হোন।
  • কাগজপত্র নিয়ে বিভ্রান্তি: প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা আগে থেকে প্রস্তুত করুন।
  • স্ট্যাটাস চেক করতে সমস্যা: অনলাইন পোর্টালে রেফারেন্স নম্বর ব্যবহার করে স্ট্যাটাস চেক করুন।
৭. পাসপোর্ট সংক্রান্ত টিপস

  • সঠিক তথ্য প্রদান: আবেদন ফর্মে ভুল তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • সময়মতো আবেদন করুন: ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২-৩ মাস আগে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করুন।
  • জরুরি পাসপোর্টের সুবিধা: জরুরি ভিত্তিতে পাসপোর্ট তৈরি করতে চাইলে অতিরিক্ত ফি দিতে প্রস্তুত থাকুন।
৮. পাসপোর্ট সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ লিংক

পাসপোর্ট সংক্রন্ত কিছু গুরুত্বপূর্ন কথা

 পাসপোর্ট তৈরি করা একটি সহজ প্রক্রিয়া যদি আপনি সঠিক নির্দেশিকা অনুসরণ করেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করে, অনলাইন আবেদন পূরণ করে, এবং নির্ধারিত সময়ে পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হয়ে আপনি সহজেই আপনার পাসপোর্ট তৈরি করতে পারেন। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাকে পাসপোর্ট করার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বুঝতে সাহায্য করবে।
পাসপোর্ট করার ১০টি উপায়
পাসপোর্ট তৈরি করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। এই অংশে আমরা পাসপোর্ট সংক্রান্ত আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যেমন পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কী করবেন, পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়ানোর প্রক্রিয়া, এবং আন্তর্জাতিক ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট সংক্রান্ত টিপস নিয়ে আলোচনা করব।

পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কী করবেন?

পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ধাপগুলি দেওয়া হলো:

ধাপ ১: স্থানীয় থানায় জিডি করা

জিডি করুন: পাসপোর্ট হারানো বা চুরি হওয়ার ঘটনাটি নিকটস্থ থানায় জানান এবং একটি জিডি (জেনারেল ডায়েরি) করুন।
জিডি কপি সংগ্রহ করুন: জিডি করার পর একটি কপি সংগ্রহ করুন, যা পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন

হারানো পাসপোর্ট রিপোর্ট করুন: ডিপার্টমেন্ট অব পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে হারানো পাসপোর্ট রিপোর্ট করুন।
নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করুন: হারানো পাসপোর্টের জন্য নতুন করে আবেদন করুন। এই ক্ষেত্রে আপনাকে আবার সব কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং ফি পরিশোধ করতে হবে।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন

জিডি কপি: থানা থেকে প্রাপ্ত জিডি কপি।
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID): আসল এবং ফটোকপি।
জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট: আসল এবং ফটোকপি।
পাসপোর্ট সাইজের ছবি: সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের রঙিন ছবি।

ধাপ ৪: নতুন পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন

স্ট্যাটাস চেক করুন: অনলাইন পোর্টালে আপনার আবেদনের স্ট্যাটাস চেক করুন।
পাসপোর্ট সংগ্রহ: নতুন পাসপোর্ট তৈরি হয়ে গেলে নির্ধারিত অফিস থেকে সংগ্রহ করুন।

পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়ানোর প্রক্রিয়া

পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তা রিনিউ করা উচিত। নিচে পাসপোর্ট রিনিউ করার প্রক্রিয়া দেওয়া হলো:
ধাপ ১: অনলাইন আবেদন
  • ওয়েবসাইট ভিজিট করুন: ডিপার্টমেন্ট অব পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে যান।
  • রিনিউয়াল ফর্ম পূরণ করুন: প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করুন।
  • ফি পরিশোধ করুন: অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করুন।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন
  • পুরাতন পাসপোর্ট: আসল এবং ফটোকপি।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID): আসল এবং ফটোকপি।
  • জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট: আসল এবং ফটোকপি।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি: সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের রঙিন ছবি।
ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ
  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ফটোগ্রাফ: নির্ধারিত পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করুন।
  • ভেরিফিকেশন: কর্মকর্তারা আপনার তথ্য যাচাই করবেন।
ধাপ ৪: নতুন পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন
  • স্ট্যাটাস চেক করুন: অনলাইন পোর্টালে আপনার আবেদনের স্ট্যাটাস চেক করুন।
  • পাসপোর্ট সংগ্রহ: নতুন পাসপোর্ট তৈরি হয়ে গেলে নির্ধারিত অফিস থেকে সংগ্রহ করুন।

আন্তর্জাতিক ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট সংক্রান্ত টিপস

আন্তর্জাতিক ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট সংক্রান্ত কিছু সতর্কতা মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু টিপস দেওয়া হলো:
টিপ ১: পাসপোর্টের ফটোকপি রাখুন
  • ফটোকপি তৈরি করুন: পাসপোর্টের কয়েকটি ফটোকপি তৈরি করুন এবং সেগুলি আলাদা আলাদা জায়গায় রাখুন।
  • ডিজিটাল কপি: পাসপোর্টের একটি ডিজিটাল কপি তৈরি করে ইমেইলে বা ক্লাউড স্টোরেজে সেভ করুন।
  • টিপ ২: ভিসা এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট চেক করুন
  • ভিসা চেক করুন: গন্তব্য দেশের ভিসা সম্পর্কে আগে থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন এবং ভিসা প্রয়োগ করুন।
  • অন্যান্য ডকুমেন্ট: টিকেট, হোটেল বুকিং, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সঙ্গে রাখুন।
টিপ ৩: পাসপোর্ট সুরক্ষিত রাখুন
  • সেফটি বক্স: হোটেলে থাকার সময় পাসপোর্ট সেফটি বক্সে রাখুন।
  • বেল্ট ব্যাগ: ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট একটি বেল্ট ব্যাগে বা সুরক্ষিত জায়গায় রাখুন।
টিপ ৪: জরুরি যোগাযোগ তথ্য সংগ্রহ করুন
  • দূতাবাসের তথ্য: গন্তব্য দেশে আপনার দেশের দূতাবাসের ঠিকানা এবং ফোন নম্বর সংগ্রহ করুন।
  • জরুরি হেল্পলাইন: স্থানীয় জরুরি হেল্পলাইন নম্বর সংগ্রহ করুন।

০৯. পাসপোর্ট সংক্রান্ত সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর

  • প্রশ্ন ১: পাসপোর্ট আবেদনের জন্য সর্বনিম্ন বয়স কত?
  • উত্তর: পাসপোর্ট আবেদনের জন্য কোনো বয়সসীমা নেই। শিশুদের জন্যও পাসপোর্ট তৈরি করা যায়।
  • প্রশ্ন ২: পাসপোর্ট আবেদনের জন্য কি নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট প্রয়োজন?
  • উত্তর: না, নাগরিকত্ব সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এবং জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটই যথেষ্ট।
  • প্রশ্ন ৩: পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে কি তা রিনিউ করা যায়?
  • উত্তর: হ্যাঁ, পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তা রিনিউ করা যায়। একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।
  • প্রশ্ন ৪: পাসপোর্ট তৈরিতে কত সময় লাগে?
  • উত্তর: সাধারণ পাসপোর্ট তৈরিতে ১৫ থেকে ২১ কর্মদিবস সময় লাগে। জরুরি পাসপোর্টের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ৭ কর্মদিবস সময় লাগে।

১০. উপসংহার

পাসপোর্ট তৈরি করা একটি সহজ প্রক্রিয়া যদি আপনি সঠিক নির্দেশিকা অনুসরণ করেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করে, অনলাইন আবেদন পূরণ করে, এবং নির্ধারিত সময়ে পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হয়ে আপনি সহজেই আপনার পাসপোর্ট তৈরি করতে পারেন। পাসপোর্ট হারানো বা মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও তা পুনরুদ্ধার বা রিনিউ করা সম্ভব। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাকে পাসপোর্ট সংক্রান্ত সব তথ্য বুঝতে সাহায্য করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url